Rule-01: E+ consonant (R ছাড়া) + E এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং তার পর আর কিছু না থাকলে প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ: Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ। Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
Rule-02: শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ: Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ। Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
Rule-03: Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ: Coin (কইন) – মুদ্রা। Foil (ফইল) – পাত। Join (জইন) – যোগদান করা।
Rule-04: শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ: Road (রৌড) – রাস্তা। Loan (লৌন) – ঋণ। Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
Rule-05: UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ: Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক। Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি। Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
Rule-06: শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ: Rent (রেন্ট) – ভাড়া। Comet (কমিট) – ধূমকেতু। Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
Rule-07: EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ: Need (নীড) – প্রয়োজন। Feel (ফীল) – অনুভব করা। Steel (স্টীল) – ইস্পাত। Meek (মীক) – বিনম্র
Rule-08: R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ: Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন। Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা। Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
Rule-09: C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ: Center (সেন্টার) – কেন্দ্র। Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় । Cell (সেল) – কোষ। Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
Rule-10: Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ: Fly (ফ্লাই) – উড়া। Shy (শাই) – লজ্জা। Buy (বাই) – ক্রয় করা। Toy (টই) – খেলনা। Joy (জয়) – আনন্দ। Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়। City (সিটি) – শহর। Funny (ফানি) – আনন্দ করা। Happy (হ্যাপি) – খুশি। Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
Rule-11: শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ: Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর। Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা। Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
Rule-12: ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ: Tough (টাফ) – কঠিন। Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট। Mighty (মাইটি) – বলশালী। High (হাই) – উচ্চ।
Rule- 13: IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ: Night (নাইট) – রাত্র। Dight (ডাইট) – সাজানো। Fight (ফাইট) – লড়াই। Tight (টাইট) – টানটান।
Rule-14: Consonant এরপর BT এর উচ্চারণ “ট” এক্ষেত্রে “B” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ: Doubt (ডাউট) – সন্দেহ। Debt (ডেট) – ঋণ। Doubtful (ডাউটফুল) – সন্দিহান।
Rule-15: শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ: Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি। Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ। Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
Rule-16: LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ: Talk (টক) – আলাপ। Walk (ওয়াক) – হাটা। Chalk (চক) – খড়ি।
Rule-17: KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ: Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয় Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
Rule- 18: কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ: Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা। According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী। Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
Rule- 19: কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ: Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক। Tube (টিউব) – নল। Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
Rule- 20: কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ: Blue (ব্লু) – নীল। Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা। True (ট্রু) – সত্য।
Rule- 21: কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ: Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা। Hue (হিউ) – রং। Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
Rule-22: কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ: Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা। Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ। Lutenist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
Rule- 23: U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ: Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক। Number (নাম্বার) – সংখ্যা। Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক। Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
Rule- 24: LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ: Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র। Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ। Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
Rule- 25: UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
উদাহরণ: Perpetuity (প্যারপিচিউইটি) – চিরস্থায়ীত্ব। Ingenuity (ইনজিনিউইটি) – অকপটতা। Liquidity (লিকুইডিটি) – তারল্য, তরল অবস্থা।
দেখুন: ১ম পর্ব
