ভূগোল ও পরিবেশ – বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ এই টপিকটি বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।
বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন – ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি।
প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল।
ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার।
বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি।
‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ।
সিএফসি এর পূর্ণরূপ – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার।
পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে।
বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব।
পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র।
দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে।
বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার।
সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে।
সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে।
বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে।
মানবসৃষ্ট গ্যাস – সিএফসি।
সুনামি একটি – প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ওজোন স্তরের ব্যপ্তি – ২০ কি.মি।
বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ – বৃক্ষ নিধন।
ভূমি ধসের প্রধান কারণ – প্রচুর বৃষ্টিপাত।
বায়ুর মূল উপাদান – নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে – সুনামির সৃষ্টি হয়।
সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে – উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে।
ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর – ট্রপোস্ফিয়ার।
ধন্যবাদ