১। প্যারীচাঁদ মিত্র – আলালের ঘরের দৃলাল (বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস)
২। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – দুর্গেশনন্দিনী (বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস) কপালকুণ্ডলা (বাংলা সাহিত্যের প্রথম রোমান্টিক উপন্যাস), বিষবৃক্ষ ।
৩। কাজী নজরুল ইসলাম – বাঁধনঃহারা (বাংলা সাহিত্যের পত্রোপন্যাস উপন্যাস), মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা ।
৪। ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় – কল্পতরু (বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যঙ্গ উপন্যাস)
৫। নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী- রূপজালাল (আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস)
৬। হ্যানা ক্যাথারিন ম্যালেন্স – ‘ফুলমণি ও করুণার বিবরণ’
৭। কালীপ্রসন্ন সিংহ – হুতুম প্যাঁচার নকশা
৮। মীর মশাররফ হোসেন – বিষাদসিন্ধু
৯। রবীন্দ্রনাথ ঠাকূর – গোরা, চোখের বালি, যোগাযোগ, শেষের কবিতা
১০। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় – চরিত্রহীন, দেবদাস, শ্রীকান্ত, শেষপ্রশ্ন ।
১১। বেগম রোকেয়া – পদ্মরাগ, সুলতানার স্বপ্ন
১২। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় – আরণ্যক, পথের পাঁচালী
১৩। জীবনানন্দ দাশ – মাল্যবান
১৪। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় – পদ্মানদীর মাঝি, পুতুল নাচের ইতিকথা, দিবারাত্রির কাব্য, চিহ্ন ।
১৫। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ- লালসালু, কাঁদো নদী কাঁদো, চাঁদের অমাবস্যা।
১৬। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় – হাঁসূলি বাঁকের উপকথা, কবি।
১৭। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী – বেনের মেয়ে
১৮। অদ্বৈত মল্লবর্মণ – তিতাস একটি নদীর নাম
১৯। বুদ্ধদেব বসু – রাত ভর বৃষ্টি, তিথিডোর
২০। কাজী ইমদাদুল হক – আবদুল্লাহ
২১। শওকত ওসমান- ক্রীতদাসের হাসি, জাহান্নাম হতে বিদায়
২২। প্রমথনাথ বিশী- কেরী সাহেবের মুন্সি
২৩। মোজাম্মেল হক – জোহরা
২৪। সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ – অলীক মানুষ
২৫। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় – প্রথম আলো, সেই সময়, পূর্ব-পশ্চিম
২৬। শওকত আলী – প্রদোষে প্রাকৃতজন, ওয়ারিশ, দলিল, যাত্রা
২৭। হাসান আজিজুল হক – আগুনপাখি
২৮। শামসুদ্দীন আবুল কালাম – কাশবনের কন্যা
২৯। আবু জাফর শামসুদ্দীন – পদ্মা মেঘনা যমুনা
৩০। বিমল মিত্র – কড়ি দিয়ে কেনা, সাহেব-ৰিবি-গোলাম
৩১। আবু ইসহাক- সূর্যদীঘল বাড়ি
৩২। রশীদ করীম – মায়ের কাছে যাচ্ছি, আমার যত গ্লানি, উত্তম পুরুষ।
৩৩। যাযাবর (বিনয়কৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়) – দৃষ্টিপাত
৩৪। বনফুল – মৃগয়া
৩৫। ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায় – শাপ মোচন
৩৬। অন্নদাশঙ্কর রায়- সত্যাসত্য
৩৭। সৈয়দ শামসুল হক – খেলারাম খেলে যা, নিষিদ্ধ লোবান, নীল দংশন
৩৮। শহীদুল্লা কায়সার – সংশপ্তক, সারেং বৌ
৩৯। জহির রায়হান – শেষ বিকালের মেয়ে, বরফ গলা নদী, আরেক ফাল্গুন, হাজার বছর ধরে।
৪০। আল মাহমুদ – উপমহাদেশ ।
৪১। আনোয়ার পাশা – রাইফেল রোটি আওরাত
৪২। নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ব – আনোয়ারা
৪৩। আলাউদ্দীন আল আজাদ- তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
৪৪। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস – খোয়াবনামা, চিলেকোঠার সেপাই
৪৫। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় – দূরবীণ, মানবজমিন
৪৬। মাহমুদুল হক – খেলাঘর
৪৭। দেবেশ রায় – তিস্তাপাড়ের বৃত্তান্ত
৪৮। আহমদ ছফা – একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন, অলাতচক্র, ওঙ্কার, অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী, যদ্যপি আমার গুরু, গাভী বৃত্তান্ত।
৪৯। সেলিনা হোসেন – কাঠকয়লার ছবি, নীল ময়ূরের যৌবন, হাঙর নদী গ্রেনেড, নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি, পোকা মাকড়ের ঘর বসতি ।
৫০। হুমায়ূন কবির – নদী ও নারী
৫১। আব্দুর রাজ্জাক – কন্যাকুমারী
৫২। হুমায়ুন আজাদ – পাক সার জমিন সাদ বাদ, ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল, সব কিছু ভেঙে পড়ে।
৫৩। হুমায়ন আহমেদ – নন্দিত নরকে, শঙ্খনীল কারাগার, ‘জোৎস্না ও জননীর গল্প’, ১৯৭১
৫৪। রিজিয়া রহমান- বং থেকে বাংলা
৫৫। সমরেশ মজুমদার – সাতকাহন, উত্তরাধিকার
৫৬। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী – রায় নন্দিনী
৫৭। নীলিমা ইব্রাহীম – বিশ শতকের মেয়ে
৫৮। আবুল ফজল – চৌচির।
৫৯। মুহম্মদ জাফর ইকবাল – আমার বন্ধু রাশেদ
well